মানুষ হীরক রানি কে বিদায় করার শপথ নিয়েছেন

দড়ি ধরে মারো টান, হীরক রানি খান খান

অভিযানের উদ্দেশ্য

‘হীরক রানি’র অপশাসন থেকে চাই মুক্তি। এটাই আমাদের লক্ষ্য।

অভিযানের উদ্দেশ্য

‘হীরক রানি’র অপশাসন থেকে চাই মুক্তি। এটাই আমাদের লক্ষ্য।

দীর্ঘ ১২ বছর...দীর্ঘ ১২ বছর ধরে চলছে এই অপশাসন! গোটা রাজ্যকে ছারখার করে দিচ্ছে ‘হীরক রানি’! তিনি এবং তাঁর দলবল একের পর এক দুর্নীতির মাধ্যমে রাজ্যের অর্থ ব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছেন।
রাজ্যের ঘাড়ে চাপিয়েছেন প্রায় ৬ লক্ষ কোটি টাকার বোঝা! রেশন থেকে আবাস যোজনার ঘর, চাকরি থেকে শিক্ষা, সবেতেই চুরি শিল্প! কয়লা পাচার, গরুপাচার, কাটমানি কিংবা ত্রাণ, এমন কোনও দুর্নীতি নেই যার সঙ্গে জড়িয়ে নেই তৃণমূল সরকার।
এখানেই শেষ নয়, একদিকে দুর্নীতি, অন্যদিকে ‘হীরক রানি’, এই বাংলাকেই করে তুলেছেন সন্ত্রাসের আঁতুড়ঘর। ‘হীরক রানি’র শাসনকালে রাজ্যের আইনশৃঙ্খলার পরিস্থিতি তলানিতে ঠেকেছে। একের পর এক নারী নির্যাতনের ঘটনার সাক্ষী থেকেছে পশ্চিমবঙ্গ। ‘রানি’র স্বৈরাচারে শেষ হয়েছে গণতন্ত্র।
দেওয়ালে পিঠ ঠেকে গিয়েছে রাজ্যবাসীর। এবার ঘুরে দাঁড়াতেই হবে আমাদের। আর তাই, ‘হীরক রানি বাই বাই’ অভিযানে যুক্ত হচ্ছে রাজ্যের কোটি-কোটি মানুষ। আপনিও এই অভিযানে যুক্ত হয়ে ‘হীরক রানির’ গ্রাস থেকে পশ্চিমবঙ্গকে উদ্ধার করার শপথ নিন।

সোনার বাংলায় হীরক রানির কালো ছায়া

result image

শেয়ার

ডাউনলোড

ফলাফল দেখতে মোবাইল নম্বরটি লিখুন

মোবাইল নম্বরটি বৈধ নয়

হীরক রানির কুকীর্তি

হীরক রানির স্বৈরাচারে বিধ্বস্ত বাংলার জনগণ

  • ১০০০ টাকার লোভ দেখিয়ে, মাথার ছাদ নিলো ছিনিয়ে

    প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনার ৭০% টাকাই তৃণমূল নেতারা আত্মসাৎ করেছে। মাথার উপর পাকা ছাদ নেই গরীব মানুষের। আজ তাঁরা উপেক্ষিত, বঞ্চিত, শোষিত। স্বজনপোষণ থেকে অর্থের বিনিময়ে ‘ঘর’ পাইয়ে দেওয়ার অভিযোগ দিকে-দিকে। প্রায় ৮০% এলাকায় ‘ঘর’ পেতে স্থানীয় নেতাকে দিতে হয় ‘কাটমানি’!
  • হীরক রানির আপন দেশে, আইন কানুন সর্বনেশে

    হিংসাই, আজ বঙ্গের রাজনৈতিক সংস্কৃতি। বহু রাজনৈতিক সংঘর্ষের ঘটনার সাক্ষী এই রাজ্য। গত বিধানসভা ভোটের পর ১৫০০০ রাজনৈতিক হিংসা এবং ৭০০০ শ্লীলতাহানির ঘটনা ঘটেছে। ২০২৩ সালের পঞ্চায়েত নির্বাচনে, মৃত্যু হয়েছে ৩৬ জনের। ৮ই জুলাই, নির্বাচনের দিনই প্রাণ হারিয়েছেন ৫০ জন!
  • হীরক রানির রাজ্যে লেখাপড়া করে যে, অনাহারে মরে সে

    শিক্ষাক্ষেত্রে ভারতের সবচেয়ে বড় নিয়োগ দুর্নীতি ঘটেছে তাঁরই ‘অনুপ্রেরণায়’। এসএসসি, প্রাইমারি, টেট পরীক্ষায় উত্তীর্ণ প্রার্থীদের চাকরি হয়েছে বিক্রি! শিক্ষক নিয়োগ না হওয়ায় ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে ছাত্রছাত্রীরা। এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেটের তথ্য অনুযায়ী এই নিয়োগ দুর্নীতি, প্রায় ১২০০ কোটি টাকার!
  • সোনার ফসল ফলায় যে তার, দুই বেলা জোটেনা আহার

    ১২ বছর ধরে অন্নদাতাদের ভাতে মারছেন, ‘হীরক রানি’! আরটিআই-এর হিসেবে ২০২১ সালে, পশ্চিম মেদিনীপুরে কৃষি ও কৃষি সম্পর্কযুক্ত ক্ষেত্রে ১২২জন আত্মহত্যা করেছেন! চাষীদের পিএম ফসল বীমা যোজনা থেকে শুধু বঞ্চিত করেই ক্ষান্ত হননি ‘রানি’, কৃষকবন্ধু প্রকল্পের কাটমানিও খেয়েছে তৃণমূলী পিশাচরা!
  • ঘরে ঘরে কাঁদছে নারী, হীরক রানি অত্যাচারী

    সরকারি হিসেবে পশ্চিমবঙ্গে নারী নির্যাতনের ঘটনা সর্বাধিক। মহিলা মুখ্যমন্ত্রীর রাজ্যে নারীর মর্যাদা আজ ভূলুণ্ঠিত। ধর্ষণ, অ্যাসিড হামলা, নারী পাচার, গার্হস্থ্য হিংসায় প্রথম সারিতে পশ্চিমবঙ্গ। কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের প্রকাশিত বার্ষিক রিপোর্ট অনুসারে বঙ্গে, প্রতি ১ লক্ষ মহিলার মধ্যে ৪১.৫ শতাংশ আজ হিংসার শিকার!
  • হীরক রানি নেই দিন মজুরের পাশে, গরিবের টাকা খেয়ে তৃণমূল হাসে

    কেন্দ্রীয় সরকারের জাতীয় গ্রামীণ কর্ম নিশ্চয়তা প্রকল্পে একশো দিনের প্রকল্পে লক্ষ-লক্ষ টাকা আত্মসাৎ করছেন ‘হীরক রানি’। প্রকল্পের টাকা পঞ্চায়েত প্রধান বা তাঁর পরিবারের অ্যাকাউন্টে ঢুকেছে। কোথাও ১০০ দিনের কাজ পেতে দিতে হয়েছে কাটমানি। দিনমজুরদের এই টাকাও লুঠ করতে ছাড়েননি ‘রানি’।
  • যায় যদি যাক প্রাণ, হীরক রানি বোমা চান

    প্রতি নির্বাচনেরই বারুদের গন্ধে ভরে ওঠে বাংলা। ফুলেফেঁপে ওঠে বোমা তৈরির কাজ। ভোট যত এগিয়ে আসতেই, বাড়ে বোমাবাজির ঘটনা। ভূপতিনগর, মাড়গ্রাম, মহেশতলা, নওদা, মিনাখাঁর বিস্ফোরণের ঘটনা ভুলতে পারেনি বাংলার মানুষ। ‘হীরক রানি’র আমলে বেআইনি বিস্ফোরক তৈরির কারখানা আজ কুটির শিল্প!
  • চাকরি-শিল্প হলেই লোকসান, নাও অনুদান গাও হীরক রানির জয়গান

    ‘হীরক রানি’র রাজত্বে বাংলা থেকে মুখ ফিরিয়েছেন শিল্পোদ্যোগীরা। তৃণমূলীদের তোলাবাজি ও সিন্ডিকেটের তাণ্ডবে ছোট-বড় কারখানা বন্ধ হয়ে যাচ্ছে। হিংসার ভয়ে কোনও শিল্পপতি পশ্চিমবঙ্গে লগ্নি করতে চান না। বিনিয়োগ বন্ধ, হয়নি কর্মসংস্থান। হাজার-হাজার তরুণ, আজ চাকরির জন্য চলে যাচ্ছে ভিন রাজ্যে।
  • তোষণ করছে হীরক রানি, তাই বাড়ছে দাঙ্গা-হানাহানি

    বঙ্গে চলছে বিভাজন ও তোষণের রাজনীতি! ‘রানি’ উষ্কানি দিয়েছেন সাম্প্রদায়িক দাঙ্গায়। তাই মহরমের জন্য পিছিয়েছে দুর্গা বিসর্জন। মোমিনপুরে হিন্দুহত্যায় তিনি চুপ! ধর্মীয় মেরুকরণের কথা স্বীকার করে বলেছেন, “আমি তো মুসলিম তোষণ করি। যে গরু দুধ দেয় তার লাথও খাব।”
  • বিদ্যা লাভে লোকসান, নাহি অর্থ নাহি মান

    পশ্চিমবঙ্গে শিক্ষার মান, আজ তলানিতে। কোথাও স্কুলে পড়ুয়া আছে, শিক্ষক নেই! কোথাও শুধু শিক্ষকই আছে। কোথাও স্কুলের ছাদ থেকে ভেঙে পড়ছে চাঙড়! করোনার ছুঁতোয় বন্ধ ৭০০০-এরও বেশি প্রাথমিক স্কুল। কমেছে পড়ুয়ার সংখ্যাও। এই অজুহাতেই ৮২০৭-এর বেশি স্কুলে তালা ঝুলিয়েছে ‘রানি’।

'হীরক রানি বাই বাই' অভিযানকে প্রত্যেক মানুষের কাছে পৌঁছে দিন

'হীরক রানি বাই বাই' অভিযানকে প্রত্যেক মানুষের কাছে পৌঁছে দিন

মমতা ব্যানার্জির তৃণমূল সরকারের বিদায় ঘটাতে লিংক-টি শেয়ার করুন

হীরক রানির স্বৈরাচারী শাসনের প্রমাণ

হীরক রানির বিরুদ্ধে সাধারণ জনগণের প্রতিবাদ